No products in the cart.
How to start a business ?? আপনে কিভাবে একটা ব্যবসা শুরু করবেন ??
ব্যবসা শুরু করা সহজ কাজ নয়। এটি মাটি থেকে শুরু করে চালিয়ে যাওয়ার জন্য প্রচুর পরিশ্রম এবং ধৈর্য দরকার। আপনি দর্শক, যোগ্য নেতৃত্ব এবং উপার্জন চান। আপনি যখন একটি শুরু করার পরিকল্পনা করেন সময়, পরিকল্পনা, বাজার এবং অর্থনৈতিক পরিস্থিতি অনেকটাই গুরুত্বপূর্ণ । আপনি সফলভাবে বাজারে প্রবেশ করতে সক্ষম হবেন কিনা তাও উদ্বেগের বিষয়।
একটি ব্যবসায় গড়ে তুলতে এবং শুরু করতে আপনার ব্যবসায়ের পরিকল্পনা, গবেষণা, আইনী সমস্ত কাগজপত্র সম্পূর্ণ করতে, আপনার আর্থিক মূল্যায়ন করতে, অংশীদারদের / বিনিয়োগকারীদের বেছে নিতে এবং কার্যকর বিপণন ও বিক্রয় পরিকল্পনা তৈরি করতে হবে।
১। আপনার ব্যবসার গ্রহণ যোগ্যতা যাচাই করুন।
ব্যবসা কোন চ্যারিটি নয়, ব্যবসার প্রথম ও শেষ কথা হল মুনাফা। নিজেকে সত্যের মুখে দাড় করান। আপনার নতুন ব্যবসা এমন হতে হবে যেন আপনি এটা করে কিছু মুনাফা অর্জন করতে পারেন। নিজেকে জিজ্ঞাসা করুন, আপনি যদি ক্রেতা হন তবে কি আপনি কি আপনার এই সেবা না পণ্য টি কিনবেন ? একটু পরিসংখ্যান করুন, এই পণ্য বা সেবার পিছনে আপনার ব্যয় কত? একজন ক্রেতা কি সর্বোচ্চ মূল্য দিবে, যাতে আপনি মুনাফা করতে পারেন? আপনার পণ্য বা সেবার সম্বাব্যতা যাচাই করুন , মোট কথা যাচাই করুন আপনার এই পণ্য বা সেবা দীর্ঘ মেয়াদে আপনাকে মুনাফা দিতে পারবে কি না ?
২। ব্যবসায়িক পরিকল্পনা তৈরি করুন ।
আপনার হয়ত মনে হতে পারে ব্যবসায়িক পরিকল্পনা ছাড়া ও আপনি ব্যবসা শুরু করতে পারেন কিন্তু আর্থিক ধারনা সমন্বিত একটি ব্যবসায়িক পরিকল্পনা আপনাকে এর গভীরে চিন্তা করার সুযোগ দিবে। এটা হবে আপনার ব্যবসায়ের জন্য একটি জীবন্ত সহায়িকা যেটা আপনাকে প্রতিদিনের গন্তব্যে পোঁছাতে সাহায্য করবে।
৩। টাকা জোগাড় করুন ।
নতুন ব্যবসা বাজারে প্রবেশ করতে আপনার ধারনার চেয়ে ও বেশী সময় নেয়। আপনি জানেন আপনি কি ধরনের ব্যবসায়ের পরিকল্পনা করেছেন এবং তাতে কি পরিমাণ মূলধন লাগবে। এছাড়া প্রথম বছর আপনার ব্যক্তিগত খরচ কোথা থেকে আসবে তা জানুন। হয়ত আপনার ব্যক্তিগত খরচ (সাংসারিক ) আপনার সঞ্চিত টাকা বা চাকুরী, কিংবা স্ত্রীর চাকুরীর থেকে আসবে এবং ব্যবসা শুরুর জন্য আপনার আর্থিক বিনিয়োগ প্রয়োজন – এমন জিনিসগুলো আগে থেকেই পরিষ্কার হউন। এমনটি নয় যে আপনি ব্যবসা শুরু করলেন এবং পরে চিন্তাগ্রস্থ হলেন যে আমার এই টাকা কোথা থেকে আসবে। সুতরাং সকল আর্থিক উৎস সম্পর্কে জানুন।
৪। পরিবারের সহযোগিতা সাথে রাখুন।
আপনার ব্যবসায়ের শুরুটা যেন পরিবার পরিজন এবং বন্ধু বান্ধব থেকে শুরু হয়। তারাই আপনার ব্যবসার রেফারেল বিজনেস হিসেবে কাজ করবে। আপনার পণ্য বা সেবার গ্রাহক যেন আপনার পরিবার পরিজন এবং বন্ধু বান্ধব হয়, অন্যথায় আপনার ব্যবসা চ্যাঁলেঞ্জ মুখে পড়বে। আপনার ব্যবসায় আপনার পরিবার যেন আপনার পাশে ( শারীরিক , মানসিক ও আর্থিক ভাবে) থাকে। তবে এমনটি করতে গিয়ে কারো উপর জোড় সৃষ্টি করবেন না।
৫। ব্যবসায়ের জন্য নাম ঠিক করুন।
ব্যবসায়ের নাম ঠিক করার জন্য আপনার পণ্য বা সেবার গ্রাহক কারা ? এই কথাটি মাথায় রাখুন। অন্য কোম্পানির নাম নকল করে নামকরণ করবেন না। কোম্পানি রেজিস্ট্রেশান ওয়েবসাইট থেকে নিচ্চিত হউন যে আপনার বাছাইকৃত নামটি ইতিমধ্যে অন্য কোন কোম্পানি রেজিস্টার করেছে কিনা।
৭। কোম্পানি গঠন করুন।
দেশের প্রচলিত আইনে আপনা(corporation, LLC, sole proprietorship) কি হবে তা পরামর্শকের সাথে আলোচনা করুন।আইন বিষয়ক দিকগুলো একজন কোম্পানি গঠনে অভিজ্ঞ আইনজীবীর সাথে পরামর্শ করে নিতে পারেন যা আপনাকে ভবিষ্যতে বিপদ থেকে নিরাপদ রাখবে বা আমাদের সহায়তা নিতে পারেন ।
৮। টিআইএন অথবা ইআইএন এর জন্য আবেদন করুন।
ট্যাক্স পরিচয় নাম্বার বা এমপ্লয়ের পরিচয় নাম্বারের জন্য আবেদন করুন। দেখে নিন দেশের প্রচলিত আইনে কোনটা প্রযোজ্য। এটা আপনার কোম্পানি নিবন্ধনের জন্য প্রয়োজন হবে। এছাড়া বছর শেষে যখন ট্যাক্স রিটার্ন দাখিল করবেন তখন প্রয়োজন হতে পারে, অভিজ্ঞ আইনজীবীর সাথে পরামর্শ করে নিতে পারেন যা আপনাকে ভবিষ্যতে বিপদ থেকে নিরাপদ রাখবে বা আমাদের সহায়তা নিতে পারেন ।
৯। যাচাই করে দেখুন আপনার কি কি লাইসেন্স প্রয়োজন।
ব্যবসা সক্রান্ত যে সব লাইসেন্স প্রয়োজন সেগুলোর জন্য আবেদন করুন। যেমন ট্রেড লাইসেন্স প্রয়োজন হতে পারে, আমদানি/ রপ্তানি লাইসেন্স , ভ্যানডর লাইসেন্স প্রয়োজন হতে পারে। আপনার ব্যবসার ধরন ও স্থান ভেদে কি কি লাইসেন্স প্রয়োজন তা জেনে আবেদন করুন , অভিজ্ঞ আইনজীবীর সাথে পরামর্শ করে নিতে পারেন যা আপনাকে ভবিষ্যতে বিপদ থেকে নিরাপদ রাখবে বা আমাদের সহায়তা নিতে পারেন ।
১১। সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইল গুলো রেজিস্টার করুন।
সোশ্যাল মিডিয়া গাইড লাইন অনুসরণ করে প্রোফাইল গুলো রেজিস্টার করুন। কোম্পানি পেইজ তৈরি করার জন্য কোন এজেন্সি সাহায্য নিতে পারেন। এটা আপনার পণ্য বা সেবার বাজারজাত সহজ করবে।
১২। আয়ের প্রবাহ শুরু করুন।
এমনটি নয় যে আপনি সবকিছু নিখুঁত হওয়ার জন্য অপেক্ষা করবেন, বরং যত শিগ্রই আপনি আয় করা শুরু করবেন ততোই আপনার আত্মবিশ্বাস বাড়বে। ধরুন আপনি একটি ঘরোয়া অনলাইন ব্যবসা শুরু করবেন। এখন আপনি যদি মনে করেন , ঠিক আছে আগে আমার ওয়েবসাইট তৈরি হউক, দোকান প্রস্তুত হউক তারপর বিক্রি শুরু করবো তবে আপনি সময় নষ্ট করবেন যেটা আপনার ব্যবসার জন্য কখনই মঙ্গলজনক নয়। বরং যখনই আপনি ব্যবসার প্রস্তুতি নিতেছেন তখনই আপনার পরিচিত সকলকে আপনার ব্যবসার কথা জানান, সোশ্যাল মিডিয়াতে পণ্যের বিজ্ঞাপন দিন, দেখবেন আপনার সবকিছু ঠিক হওয়ার আগেই আপনার বিক্রি শুরু হয়ে গেছে, আয় শুরু হয়ে গেছে যেটা আপনাকে অন্যরকম উদ্দীপনা ও উৎসাহ দিবে। আরেকটা কথা আপনার পণ্য বা সেবা যদি কোন গ্রাহক চুক্তি সম্পর্কিত হয়ে থাকে তবে একজন আইনজীবীর সাথে পরামর্শ করে চুক্তি তৈরি করে নিবেন।
১৩। দোকান বা অফিসের জায়গা ভাড়া করুন।
আপনার ব্যবসা যদি সম্পূর্ণ ঘরোয়া না হয় তবে দোকান বা অফিসের জায়গা ভাড়া করুন। ভাড়ার চুক্তিপত্র করতে ভুলবেন না , যদি খুচরা বিক্রির দোকান হয় তবে কিছু বিষয় লক্ষ্য রাখবেন যেমন মানুষের সহজ যাতায়াত , আরামে বাজার করতে পারে এতটুকু খোলা জায়গা রাখা, শারীরিক ও আর্থিক নিরাপত্তা ও অন্যান্য কারণ যেগুলো গ্রাহকদের আরামে শপিং করা থেকে বিরত রাখে। মনে রাখবেন, যদি আপনার ব্যবসার জন্য অফিস বা দোকানের প্রয়োজন না হয় তবে কোন জায়গা ভাড়া করতে যাবেন না কারণ এটা আপনার প্রতি মাসে অতিরিক্ত খরচ ।
১৪। বিজনেস কার্ড অর্ডার করুন ।
নতুন ব্যবসার প্রতিষ্ঠাতা আপনাকে অনেক বেশি মানুষের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করতে হবে, পরিচিত – অপরিচিত সকলকে জানাতে হবে আপনি এই ব্যবসায় আছেন। এজন্য বেশি করে বিজনেস কার্ড অর্ডার করুন। এটা আপনার জন্য সস্তা এবং যদি পরিবর্তন করতে হয় তবে পরিবর্তন করে পুনরায় অর্ডার করতে পারবেন। এটা আপনার পেশাদারিত্বের প্রতি বিশ্বাসযোগ্যতা আনবে ।
১৫। একটি ব্যবসায়িক ব্যাংক হিসাব খুলুন।
এটা আপনার জন্য ভালো যে আপনার ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট ও ব্যবসায়িক ব্যাংক অ্যাকাউন্ট পৃথক রাখা। ব্যবসা করার ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ স্বচ্ছ ও পেশাদারিত্বের পরিচয় দিবেন।
১৬। ব্যবসায়িক হিসাবরক্ষণ পদ্ধতি স্থাপন করুন।
আপনার ব্যাংকের সাথে সংযুক্ত করে একটি হিসাবরক্ষণ পদ্ধতি স্থাপন করুন। বাজারে অনেক হিসাবরক্ষণ সফটওয়্যার আছে , আপনার ব্যবসার সাথে মিল রেখে একটি হিসাবরক্ষণ পদ্ধতি নির্বাচন করুন, ইচ্ছা করলে ইআরপি সফটওয়্যার ও ব্যবহার করতে পারেন। আপনার হিসাবরক্ষণ পদ্ধতি যদি ব্যাংকের সাথে সংযুক্ত না হয় তবে সকল ডেবিট ও ক্রেডিট যেন ব্যাংক হিসাবের সাথে মিল থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখবেন। প্রয়োজনে একজন হিসাব বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিবেন।
১৭। সহ-প্রতিষ্ঠাতার দায়িত্ব বণ্টন করুন।
আপনার ব্যবসা যদি যৌথ হয় তবে আপনার সহ-প্রতিষ্ঠাতার দায়িত্ব বণ্টন করুন। দুজনে বসে ঠিক করুন কে কি করবেন এবং সেটা লিখিত আকারে রাখুন। সহমত না থাকলে আপনার ব্যবসা ধ্বংস হয়ে যেতে পারে।
১৮। নিয়ম কানুন প্রতিষ্ঠা করুন।
আপনার অফিস বা কাজের নিজস্ব নিয়ম কানুন, সময়, কর্মচারী থাকলে তাদের দায়িত্ব , সুযোগ সুবিধা সবকিছু প্রতিষ্ঠা করুন। প্রথম থেকেই যদি নিয়মের মধ্যে চলা যায় তবে ধীরে ধীরে তা উন্নত করা যাবে। সকলের উপর সদয় থাকুন, নিজের উপর দায়িত্ব নিবেন। প্রথম থেকেই পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও সহানুভূতির পরিবেশ তৈরি করতে হবে।
১৯। আপনার নেটওয়ার্ক উপর কাজ করুন।
এটা খুবই জরুরী যে আপনি আপনার পরিবার পরিজন, বন্ধু বান্ধব , প্রাক্তন সহকর্মী , পরিচিত সকলের কাছে আপনার ব্যবসার প্রচার করুন। তাদের সকলে হয়ত আপনার গ্রাহক হবে না কিন্তু তাদের পরিচিত কেউ আপনার গ্রাহক হবে। তাদেরকে আপনার গ্রাহক হওয়ার জন্য জোড় করবেন না। শুরু থেকে রেফারেল বিজনেস তৈরির চেষ্টা করুন।
২০। টেকনোলজি আপগ্রেড করুন।
সময়ের সাথে নিজকে রাখুন, আপনার ব্যবসায় যে সব টেকনোলজি প্রয়জন সেগুলো ব্যবহার করুন। প্রয়োজনীয় বিজনেস অ্যাপ গুলো নামিয়ে নিন এবং সেগুলোর ব্যবহার শিখুন। প্রথম থেকেই নির্দিষ্ট সিআরএম (CRM) যেন আপনার গ্রাহকের সাথে সম্পর্ক রাখতে পারেন ও তাদের অনুসরণ করতে পার
২১। আপনার পণ্য , বাজারজাত ও বিক্রির কৌশলের উপর নজর রাখুন।
যতশিগ্রই আপনি আপনার বাজার সম্পর্কে জানবেন, আপনি আপনার গ্রাহকের মতামত নিন। প্রতিটি সেবা ও পণ্যকে যাচাই করুন এবং প্রয়োজনে পণ্য , বাজারজাতকরন ও বিক্রির কৌশলের পরিমার্জন করুন ।
২২। নিজস্ব ডিজাইন ও আবিষ্কৃত পণ্য হলে তার জন্য ট্রেডমার্ক বা পেটেন্ট এর আবেদন করুন।
এটা জরুরী যাতে আপনার ডিজাইন ও আবিষ্কৃত পণ্য টি কেউ নকল করতে না পারে। দেশের প্রচলিত নিয়মে ট্রেডমার্ক বা পেটেন্ট এর জন্য আবেদন করবেন। প্রয়োজনে একজন আইনজীবীর সাথে পরামর্শ করে খসড়া তৈরি করে নিবেন বা আমাদের সহায়তা নিতে পারেন ।
২৩। পরামর্শকের সাহায্য নিন।
আপনি যে ব্যবসা করেন সে ক্ষেত্রে সফল এমন কেউ বা একজন পেশাদার পরামর্শকের সাহায্য নিন। এমন কেউ যে সত্যিকারে আপনার সফলতা চায় ও আপনার জন্য যার সময় আছে। পরামর্শের ফি ও অন্যান্য শর্তাবলী আগে থেকেই আলোচনা করে নিন।
২৪। অন্যান্য
অন্যান্য যেমন আপনার ব্যবসার ধরন বুঝে, পণ্য না সেবা ব্রসিয়ার, সাপ্তাহিক সেলস পেপার, প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি, ল্যান্ডফোন , সাইনেজ , কর্মচারী ব্যবস্থাপনা, হিসাবরক্ষণ, বাজারজাতকরন সরঞ্জাম, ইত্যাদি ।
আপনারা যারা টি শার্ট ব্যবসা শুরু করতে চান তাদের জন্য একটা উদাহরণ দিচ্ছি । অনলাইন অথবা অফলাইনে খুচরা টি শার্ট বিক্রি করতে হলে দুইটা জিনিস মাথায় রাখতে হবে ।
১। টি শার্টের মান ।
২। মৌলিক ডিজাইন ।
আপনার ডিজাইন আলাদা না হলে আপনের জিনিস মানুষ কিনবে কেন ??
ব্যবসা করব করব বললে তো আর ব্যবসা হবে না এখনই নেমে পড়তে হবে । আমরা পাইকারি সেল করি । ডিজাইনে কয়টা কালার আছে এবং কাপড়ের উপর খরচ নির্ভর করে । অনেকেই আমাদের কাছ থেকে টি শার্ট নিয়ে বিজনেস করছে । ডিজাইন আপনার টি শার্ট বানিয়ে পৌছে দেয়ার দায়িত্ব আমাদের । প্রথমে আপনে ৩০ টা টি শার্ট নিয়ে বিজনেস শুরু করতে পারেন ফেসবুক পেজ বা অন্য কোন মাধ্যমে । একটা কথা বলে দিচ্ছি; আপনাকে আপনার মার্কেটিং এর উপর বিজনেস নির্ভর করে ।
Let’s make your brand and a profitable business.
আর যদি পুঁজি ছাড়া কমিশন এজেন্ট হিসেবে কাজ করতে চান আপনার রাস্তা খোলা আছে ।
খুব সংক্ষেপে লিখলাম কিছু জানতে চাইলে ফেসবুকে মেসেজ করেন অথবা কল দিন ।
Minimum Quantity: 30 pieces. ( T shirt & Cap )
Minimum Quantity: 100 pieces ( Only Bag)
Contact: +8801873000305
Order Process:
1. Send your design with whatsapp or email.
2. Select your target quantity
3. Discuss about price.
4. 60% advance and take your delivery date.
Join This Group: https://www.facebook.com/groups/wholesaleworldwide/
100% export quality.
*****If you confirm your order, you will pay 60% advance.*****
Send message with Name, Address & Phone number or
comment.
Delivery all over the World. ( Charge applicable)
https://www.facebook.com/palamou
visit our website: www.palamou.com